নজরবন্দি ব্যুরোঃ রাতভর টানটান উত্তেজনা। হার নিশ্চিত জেনে ইস্তফা দিলেন ইমরান খান। সরকার পতনের পরেই প্রশাসনের নজরে ইমরান ঘনিষ্টরা। ইমরান খানের ঘনিষ্ট এবং তেহেরিক-ই-ইনসাফ দলের মুখপাত্র আরসালান খালিদের বাড়িতে তল্লাশি চালানো হয়। শরিক দল পিটিআই নেতাদের সকলের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তবে প্রতিশোধ নেব না জানালেন শেহবাজ শরিফ।
আরও পড়ুনঃ Bhuban Badyakar: আসছে বিরাট ধামাকা, বাদামকাকুর সঙ্গে সুর মেলালেন হিরো আলম
শনিবার সারাদিন ধরেই চুড়ান্ত নাটকিয়তা চলল পাকিস্তান ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে। পাক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর সোমবার দুপুর ২ টো নাগাদ সমস্ত সদস্যরা বৈঠক করবেন। এরপরেই হবে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন। মুসলিম লিগ নওয়াজের আয়াজ সিদ্দিকি জানিয়েছেন, দুপুর ২ টো নাগাদ মনোনয়ন পত্র জমা দিতে হবে। ৩ টে নাগাদ স্ক্রুটিনি হবে। এরপরেই শুরু হবে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের প্রক্রিয়া।
কে হবেন নয়া প্রধানমন্ত্রী? সেই দৌড়ে রয়েছেন পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের ভাই শেহবাজ শরিফের নাম। অ্যাসেম্বলিতে ভোট তাঁর পক্ষেই যে যাবে সেটা নিশ্চিত। তবে শেষ মুহুর্তে বদল হতেও পারে। কারণ আরও এক বিরোধী নেতা বিলাওয়াল ভুট্টো এই দৌড়ে রয়েছেন।
সরকার পতনের পরেই প্রশাসনের নজরে ইমরান ঘনিষ্টরা, বিরাট চাপ
উল্লেখ্য, ১৯৪৭ সালের পর ২২ তম প্রধানমন্ত্রী হন ইমরান খান। অন্যান্য প্রধানমন্ত্রীদের মতো তিনিও মেয়াদ সম্পূর্ণ করতে পারলেন না। যে সম্মানের সঙ্গে ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছিলেন ইমরান খান। শেষ বল অবধি লড়াই করেও রাজনীতিতে সেই সম্মানটুকু পেলেন না। এখানেও পূর্বসূরি মতোই ইসলামাবাদ ছাড়তে হল তাঁকে।