নজরবন্দি ব্যুরোঃ আজ থেকেই দরজা খুলল জাতীয় গ্রন্থাগার, তবে এখনই সমস্ত পড়ুয়াদের জন্য খুলছে না গ্রন্থাগারের দরজা। বন্ধ থাকবে শিশুদের বিভাগও। তবে গবেষণারত পড়ুয়া আসতে চান, তাঁদের আগের দিন অনলাইনে সিট বুক করে আসতে হবে। তবেই মিলবে পড়ার সুযোগ।
আরও পড়ুনঃ ত্রিপুরায় পার্টি অফিস খুলছে তৃণমূল কংগ্রেস, ফিতে কাটবেন অভিষেক
পাশাপাশি সমস্ত বিভাগেই একসঙ্গে কতজন পড়তে পারবে তাঁর নির্দিষ্ট সংখ্যা রয়েছে। একসাথে সকলে পড়তে আসলে কোভিড বিধি লঙ্ঘন হতে পারে। তাই আগে থেকে আসন বুক করে আসতে হবে। গ্রন্থাগার খোলা-বন্ধের সময়ে কোনও পরিবর্তন হচ্ছে না বলে জানানো হয়েছে।
আজ থেকেই দরজা খুলল জাতীয় গ্রন্থাগার, কিন্তু সবার জন্যই জাতীয় গ্রন্থাগার না খুলে শুধু গবেষকদের জন্য কেন খোলা হচ্ছে, সেই প্রশ্ন তুলেছেন সেখানে নিয়মিত পড়তে যাওয়া কিছু পড়ুয়া। তাঁরা বলেছেন, গবেষকদের থেকে অনেক বেশি সাধারণ পড়ুয়া গ্রন্থাগার ব্যবহার করতেন। তাঁদের ঢোকার অনুমতি কেন দেওয়া হবে না? করোনা-বিধি মেনে অন্যান্য জায়গায় যেমন ৫০ শতাংশ উপস্থিতির অনুমতি দেওয়া হচ্ছে, জাতীয় গ্রন্থাগারেও তেমনই ব্যবস্থা করা হোক।
আজ থেকেই দরজা খুলল জাতীয় গ্রন্থাগার, তবে এখনই সকলের জন্য খুলবে না দ্বার।
পাঠকদের একাংশের দাবি, শহরের অন্যান্য বড় গ্রন্থাগারগুলিতে এই ভাবে শুধু গবেষকদের জন্য দরজা খোলা হয়নি। সেখানে করোনা-বিধি মেনে সাধারণ পাঠকেরাও যেতে পারছেন। গ্রন্থাগারের ডিরেক্টর অজয়প্রতাপ সিংহ জানান,”এই আটটি ভাষার বিভাগ খোলার প্রস্তুতি প্রায় শেষ। ইন্টার্নশিপের মাধ্যমে কিছু কর্মী নিয়োগ হচ্ছে। মাসখানেকের মধ্যে এই আটটি ভাষার বিভাগ খুলে যাবে বলে আশা করছি।”