কারও মাথা ফাটল। কেউ আঘাত পেলেন চোখে। কেউ আবার অল্পের জন্য বেঁচে গিয়ে আতঙ্কে হাউমাউ করে কেঁদে ফেললেন। তৃণমূল বিজেপির সংঘর্ষ, রাজনৈতিক দলের ক্যাম্প অফিসে ভাঙচুরের ছবিও সামনে এল। সবমিলিয়ে বাংলায় ভোট হিংসার ট্র্যাডিশন অব্যাহত রইল চব্বিশের লোকসভা ভোটের প্রথম দফায়।
আরও পড়ুন: এই ভোটের পর আর মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন না মমতা, বিস্ফোরক অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়
সেই সঙ্গে অনেক জায়গায়, কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে উঠল ঘটনাস্থলে না থাকার অভিযোগ। সব মিলিয়ে রাজ্যে প্রথম দফার ভোট বিনা রক্তে শেষ হল না। তাই প্রশ্ন উঠেছে নির্বাচন কমিশন হিংসা-মুক্ত ভোট করাতে পারল না কেন?
এবার সেই কথা মাথায় রেকে দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী আনার সিদ্ধান্ত নিল নির্বাচন কমিশন। এমনটাই জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। জানা গিয়েছে, প্রথম দফার নির্বাচনে রাজ্যে ২৭৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল।
দ্বিতীয় দফাতে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী আসছে রাজ্যে, ঘোষণা কমিশনের
দ্বিতীয় দফায় সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ২৯৯ কোম্পানি। তৃতীয় দফার ভোটে অতিরিক্ত আরও ১০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে রাজ্যে। ৭মে বাংলায় ভোট রয়েছে মালদা উত্তর, মালদা দক্ষিণ, মুর্শিদাবাদ এবং জঙ্গিপুর লোকসভা কেন্দ্রে। ওইদিন রাজ্যে থাকছে মোট ৪০২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।