নজরবন্দি ব্যুরোঃ শুক্রবার এই বিষয়ে বিধানসভায় নবান্ন অভিযান নিয়ে মুলতুবি প্রস্তাব আনল বিজেপি। স্পিকার তা পাঠ করতে দিলেন বিজেপিকে। তা পড়লেন কুমারগ্রামের বিজেপি বিধায়ক মনোজ ওঁরাও। কিন্তু তা নিয়ে আলোচনা চাইলেন না তাঁরা। আজ মুড নাও থাকতে পারে। জানিয়ে দিলেন বিজেপি বিধায়ক বিষ্ণু প্রসাদ শর্মা।
মিথ্যে মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে কর্মীদের। মঙ্গলবার বিজেপির নবান্ন অভিযানে রণক্ষেত্র পরিস্থিতির পর শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হল বিজেপি।তাঁদের অভিযোগ, গেরুয়া শিবিরের কর্মাদের নানাভাবে হেনস্তা করা হচ্ছে।
গত ১৩ সেপ্টেম্বর নবান্ন অভিযানের ডাক দিয়েছিল বিজেপি। ওই দিন পুলিশ ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে খণ্ডযুদ্ধে রণক্ষেত্র আকার নেয় হাওড়া ও কলকাতা। গ্রেফতার কতা হয় একাধিক বিজেপির কর্মীদের। সেই মামলায় বিজেপি দাবি করে বহু কর্মীকে মিথ্যে কেস দিয়ে গ্রেফতার করা হয়েছে।
শুধুমাত্র আদালত নয়, আজ শহর কলকাতায় মিছিলের ডাক দিয়েছে বিজেপি। লালবাজার অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে গেরুয়া শিবিরের তরফে। উত্তর ও দক্ষিণ কলকাতার সাংগঠনিক নেতাদের নিয়ে ফের লালবাজার অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে। যা ঘিরে উত্তপ্ত হতে পারে পরিস্থিতি।
নবান্ন অভিযান নিয়ে মুলতুবি প্রস্তাব আনল বিজেপি, বিধানসভায় ধুন্ধুমার পরিস্থিতি
ইতিমধ্যেই ঘটনার অনুসন্ধান করে রিপোর্ট দেওয়ার জন্য একটি কেন্দ্রীয় দল গঠন করেছেন দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। ওই দলে আছেন, বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ ব্রিজলাল, লোকসভার সাংসদ রাজ্যবর্ধন সিং রাঠৌর, অপরাজিতা ষড়ঙ্গী, পাঞ্জাবের বিজেপি নেতা সুনীল জাখর এবং রাজ্যসভার সাংসদ সুনীল ওঁরাও। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার কাছে রিপোর্ট জমা দেবেন তাঁরা।