নজরবন্দি ব্যুরোঃ আজকাল ১০০ জনের মধ্যে ৮০ জন মানুষ কোলেস্টেরলে আক্রান্ত। আর এই রোগ একবার শরীরে বাসা বাঁধলে তার থেকে নিস্তার নেই। প্রতি পরিবারে কম করে একজন অন্তত কোলেস্টেরলের রুগী। এই রোগ নিয়ন্ত্রন করার জন্য হাজার একটা খাবার নিয়ে বাঁধা নিষেধ দেন ডাক্তার।
আরও পড়ুনঃ আইএসএল জয়ী মোহনবাগান শহরে ফিরল, বিমানবন্দরেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়লেন সমর্থকরা
আর সব থেকে আগে বাঁধা পরে তেল খাওয়ায়। এই রুগীদের তেল খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর। সিদ্ধ খাওয়ার পরামর্শ দেয় ডাক্তাররা। আর সর্ষের তেল এবং সাদা তেল কোলেস্টেরলের রুগীদের স্বাস্থের ক্ষতি করে। তবে উপায় কি? গবেষণা বলছে সর্ষের তেল ও সাদা তেল বাদেও আরও অনেক প্রকার তেল রয়েছে যা শরীরের ক্ষতি তুলনা মুলক কম করে।

অলিভ অয়েলঃ অলিভ অয়েল রক্তের কোলেস্টেরলকে জারণ থেকে রক্ষা করে। এঁর ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। দীর্ঘস্থায়ী বিভিন্ন রোগ যেমন- ক্যান্সার, হৃদরোগ, হজমে সমস্যা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, আলঝেইমার, আর্থ্রাইটিস এবং স্থূলতা ইত্যাদি এই তেল ব্যাবহারে নিয়ন্ত্রনে থাকে।
সয়াবিন অয়েলঃ এতে ভিটামিন-ই ও লেসিথিন জাতীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে যা মানুষ কে চির যৌবন থাকতে সাহায্য করে। তাছাড়াও এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আয়রন মানবশরীরে রক্তের সুস্থতা ধরে রাখতে সক্ষম, যা সয়াবিন তেলে বর্তমান। মেয়েদের স্তন ক্যান্সারেরও ঝুঁকি কমাতেও সয়াবিন তেল উপযোগী।
সানফ্লাওয়ার অয়েলঃ কঠিন মারন রোগ ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সূর্যমুখী তেল খুবই উপযোগী। এতে সেলেনিয়াম উপাদান ও ম্যাগনেসিয়াম উপাদান থাকে যা আমাদের মানসিক চাপ দূর করতে সাহাজ্য় করে।
আপনি কি কোলেস্টেরলের রুগী? তবে জেনে নিন এই কটি তেলের নাম

অ্যাভোকাডো অয়েলঃ ওমেগা থ্রি, ভিটামিন এ, ডি, ই-এর মতো একাধিক ভিটামিনের (Vitamin) উপস্থিতি রয়েছে এই ভোজ্যতেলে। লো স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকায় এই তেল হৃদযন্ত্রের জন্য ভাল। খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে অ্যাভোকাডো অয়েল (Avocado Oil)। ভিটামিন ই-এর উপস্থিতি রক্তবাহী ধমনীর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে।