নজরবন্দি ব্যুরোঃ ৩৩ বছর আগে বন্ধ হয়ে যাওয়া মানসিক হাসপাতাল নিয়ে আজ ও রয়েছে একাধিক রহস্য। সেই রহস্যময় হাসপাতালটির নাম হল ইংল্যান্ডের হেলিংলে মানসিক হাসপাতাল। তবে বেশিরভাগেরই দাবি এই ঘটনা একেবারেই রটনা নয় সবটাই সত্যি।
আরও পড়ুনঃ বিকেলের জলখাবার নিয়ে চিন্তা? বানিয়ে ফেলুন মিট বল
১৯০৩ সালের ২০ জুলাই মাসে তৈরি হয়েছিল ইংল্যান্ডের হেলিংলে এই মানসিক হাসপাতালটি।
হাসপাতালটি অবস্থিত ছিল ইংল্যান্ডের পূর্ব সাসেক্সের হেলিংলে গ্রামে। মাত্র কয়েদিনের মধ্যেই এই হাসপাতালটি খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল। বলা হয় এই হাসপাতালের চিকিৎসা পদ্ধতি নাকি ছিল একেবারেই অভিনব এবং উন্নত।
যার কারণে ১৯৮০ র মাঝামাঝি সময় হেলিংলে মানসিক হাসপাতালকে সেরা পাঁচটি হাসপাতালের মধ্যে বেছে নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এর পরই ঘটে বিপত্তি। হতাত করেই ১৯৯০ দশকে হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যায় এক অজানা কারণে।
কেন হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরেই খুন করতেন রোগীরা? জানুন সেই রহস্য
সেই সময় হাসপাতাল আচমকা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় রোগীদের ভুয়ো নিরাময় শংসাপত্র দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়ে ছিল। যার ফলে সেই সমস্ত মানসিক রুগীরা বাইরে বেরিয়ে অনেক খুনের ঘটনা ঘটায়। আবার হাসপাতালের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল অনেক রুগীকে নাকি ভুল চিকিৎসা করা হত। এরফলে অনেক রুগীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটেছিল। যার ফলে পরে এই হাসপাতাল ভুতুরে হাসপাতাল নাকে পরিচিতি পেতে থাকে।