নজরবন্দি ব্যুরোঃ অটল জমানায় ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এরপর বিজেপি ছেড়ে কংগ্রেসে গিয়েছিলেন। ২০১৯ সালে প্রার্থী হয়েছিলেন পাটনা সাহিব কেন্দ্র থেকে। কিন্তু বিজেপির সঙ্গে ঝগড়া করেও জয়লাভ করতে পারেননি। তাই দীর্ঘ সময় খামোশ ছিলেন। এরপর যোগদান করলেন তৃণমূলে। আসানসোলের উপনির্বাচনে তিনি প্রার্থী। স্বীকার করলেন তাঁর তৃণমূলে তৃণমূলে যোগদানে ভুমিকা ছিল পিকে ও যশবন্তর।
আরও পড়ুনঃ Md Salim: সূর্যকান্তের পর রাজ্য সম্পাদক সেলিম, বিরাট বদল সিপি(আই)এমের
উল্লেখ্য, ২০১৯ এর নির্বাচনে আগে যে বিরোধী ঐক্যের বার্তা বারবার দিয়ে আসছিলেন বিরোধী নেতারা তার মধ্যে সবচেয়ে বেশী চর্চার ছিলেন শত্রুঘ্ন সিনহা। দিল্লির যন্তরমন্তর থেকে কলকাতার ব্রিগেডের ময়দানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে একই মঞ্চে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। আবার যখন মোদির বিরোধী মুখ হিসাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তখন ঘাসফুল শিবিরের ওপরেই ভরসা রাখলেন তিনি।
এবারের নির্বাচনে আসানসোল কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। এই কেন্দ্রে ২০১৪ থেকে সাংসদ ছিলেন বাবুল সুপ্রিয়। সামলেছেন মোদি সরকারের কেবিনেট। এই নির্ঘন্টে তিনি এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বালিগঞ্জ উপনির্বাচনে। তৃণমূলের টিকিটেই। শোনা যাচ্ছে, দোলের পর্ব মিটলেই প্রচারে নামবেন শত্রুঘ্ন সিনহা। জোর কদমে প্রচার সারতে উপস্থিত হবেন কন্যা সোনাক্ষী সিনহাও।
তৃণমূলে যোগদানে ভুমিকা ছিল পিকে ও যশবন্তর, জানালেন শত্রুঘ্ন সিনহা
ওই কেন্দ্রে বামেদের প্রার্থী হয়েছেন পার্থ মুখ্যোপাধ্যায়। প্রার্থী দেয়নি কংগ্রেস এবং বিজেপি। দীর্ঘ সময় ধরে বিজেপির গড় হিসাবে পরিচিত ওই কেন্দ্রে ঘাসফুল ফোঁটাতে সক্ষম হবেন বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা? নাকি শিল্পাঞ্চলের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে বিরাজ করবে নরেন্দ্র মোদির ছোঁয়া? জোর জল্পনা শুরু হয়েছে।