COVID-19: সামান্য স্বস্তি দিয়ে কমল সংক্রমণ, যদিও চিন্তা বাড়াচ্ছে মৃতের সংখ্যা!

সামান্য স্বস্তি দিয়ে কমল সংক্রমণ, যদিও চিন্তা বাড়াচ্ছে মৃতের সংখ্যা
india reports more than 7533 new corona virus cases

নজরবন্দি ব্যুরো: এখনও কমেনি করোনার বিপদ! মারণ ভাইরাস এখনও বিপজ্জনক বলেই দাবি করেছে WHO. বেশ কয়েকদিন ধরেই ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ। দেশজুড়ে প্রতিদিনই দৈনিক সংক্রমণ ১০ হাজার ছাড়িয়ে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, দেশের পাশাপাশি রাজ্যেও সংক্রমণের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী!

আরও পড়ুন: যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবি, হাইকোর্টের দারস্থ বিজেপি

COVID-19: সামান্য স্বস্তি দিয়ে কমল সংক্রমণ, যদিও চিন্তা বাড়াচ্ছে মৃতের সংখ্যা!

অন্যদিকে, দৈনিক সংক্রমণের পাশাপাশি বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও! আর যার ফলেই নতুন করে চিন্তার ভাঁজ পরেছে প্রশাসনের কপালে! এপ্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের দাবি, নয়া ভ্যারিয়েন্টের জেরেই বাড়ছে করোনা। আর এই রকম করোনার দাপট থাকলে আগামিদিনে সংক্রমণ আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

COVID-19: সামান্য স্বস্তি দিয়ে কমল সংক্রমণ, যদিও চিন্তা বাড়াচ্ছে মৃতের সংখ্যা!

যদিও এদিন সামান্য স্বস্তি দিয়ে কমেছে দেশের দৈনিক সংক্রমণ! জানা গিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় একধাক্কায় প্রায় ৫ হাজার কমেছে দৈনিক সংক্রমণ! যা ফিরিয়েছে স্বস্তি! স্বাস্থ্যমন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৫৩৩ জন। একদিনে দৈনিক আক্রান্ত প্রায় ১৯ শতাংশ কমেছে। যদিও উদ্বেগজনক বিষয় হল, করোনায় মৃতের সংখ্যাটা। একদিনেই করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৪৪ জনের।

সামান্য স্বস্তি দিয়ে কমল সংক্রমণ, করোনা ভাইরাস এখনও বিপজ্জনক

COVID-19: সামান্য স্বস্তি দিয়ে কমল সংক্রমণ, যদিও চিন্তা বাড়াচ্ছে মৃতের সংখ্যা!
সামান্য স্বস্তি দিয়ে কমল সংক্রমণ, করোনা ভাইরাস এখনও বিপজ্জনক

এছাড়াও স্বস্তি দিচ্ছে দেশে সক্রিয় রোগীর সংখ্যাটা। জানা যাচ্ছে, বর্তমানে অ্যাকটিভ রোগীর সংখ্যা ৫৩ হাজার ৮৫২। এই পরিস্থিতিতে দেশের সংক্রমণ মে মাসেই শীর্ষে উঠবে বলে দাবি করেছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে, করোনার উদ্বেগ বাড়ায় নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে WHO. বিশ্ব স্বাস্থ‌্য সংস্থা জানিয়েছে, যাদের করোনার দুটি ডোজ নেওয়া হয়ে গিয়েছে। তাঁরা নতুন করে বুস্টার ডোজ নেবেন। আর আগে থেকে বুস্টার নেওয়া থাকলেও সেক্ষেত্রে পুনরায় নিতে হবে বুস্টার। তাছাড়াও আগের টিকা থেকে নতুন বুস্টার ডোজের ব‌্যবধান ৬ মাস থেকে ১ বছরের মধ্যে হতে হবে।