পরিকল্পিত অন্তর্ঘাত, প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে আর কী যুক্তি দিল পর্ষদ?
What is the argument of the board about the leak of the question paper

নজরবন্দি ব্যুরোঃ পরীক্ষা চলাকালীন ঘুরছে প্রশ্নপত্র। শুক্রবার এমনই অভিযোগে সরব হলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ট্যুইটারে সেই ছবি পোস্ট করেন বালুরঘাটের বিজেপি সাংসদ। কয়েকজন পরীক্ষার্থীদের কথায়, ১৬ পাতার প্রশ্নপত্রের মধ্যেই ছিল ওই তিনটি পাতা।

আরও পড়ুনঃ পরীক্ষা চলাকালীন ঘুরছে প্রশ্নপত্র, ট্যুইট করে ছবি পোস্ট করলেন সুকান্ত

ইতিমধ্যেই পরীক্ষা চলাকালীন সুকান্ত প্রশ্ন ফাঁস করতেই সরব হয়েছে অনেকেই। তাঁর বিরুদ্ধে বিধিভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়। এই নিয়ে তিনি বলেন,

পরিকল্পিত অন্তর্ঘাত, প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে আর কী যুক্তি দিল পর্ষদ?

‘‘এটি প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা নয়, পরিকল্পিত অন্তর্ঘাত।’’ সেই ‘পরিকল্পিত অন্তর্ঘাতের’ উৎস খুঁজে বার করার জন্য ইতিমধ্যেই তাঁরা প্রশাসনকে অনুরোধ করেছেন বলে পর্ষদ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন।শুক্রবার দুপুরে সুকান্তের টুইটের পরেই পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় বলেছিলেন,

পরিকল্পিত অন্তর্ঘাত, প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে আর কী যুক্তি দিল পর্ষদ?

‘‘ইংরেজি প্রশ্নপত্রের ২, ৩ এবং ১০ নম্বর পাতার ছবি তোলা হয়েছে। বেলা দেড়টা থেকে পৌনে ২টোর মধ্যে এই ঘটনা ঘটেছে। কোনও এর পরীক্ষার্থী মোবাইলে ছবিটি তুলেছেন। আদালতের নির্দেশে আমরা ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করতে পারি না। এই ঘটনায় পরীক্ষার উপর প্রভাব পড়েনি। কারণ, দেড় ঘণ্টা পরে ঘটনাটি ঘটেছে।’’

পরিকল্পিত অন্তর্ঘাত, প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে আর কী যুক্তি দিল পর্ষদ?

পরিকল্পিত অন্তর্ঘাত, প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে আর কী যুক্তি দিল পর্ষদ?

কিন্তু কী ভাবে পরীক্ষাকেন্দ্রে ছবি তোলা হল? এই প্রশ্নের উত্তরে পর্ষদ সভাপতি বলেন, ‘‘পরীক্ষার্থীদের মোবাইল ফোন নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢোকা নিষেধ। কিন্তু আমরা তো ‘মেটাল ডিটেক্টর’ ব্যবহার করি না। শিক্ষক-শিক্ষিকারাই নজর রাখেন।কোনও পরীক্ষার্থী দুষ্টুমি করে এমনটা করে থাকতে পারে ।