অভিষেকের 'রক্ষাকবচ' প্রাপ্তি নিয়ে বিচারব্যবস্থাকেই কাঠগড়ায় তুললেন সুকান্ত!
Sukanta on High Court order

নজরবন্দি ব্যুরোঃ নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আপাতত স্বস্তি মিলেছে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কারণ, বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ জানিয়ে দিয়েছেন, এই মুহূর্তে তদন্ত চললেও ডায়মন্ড হারবারের সাংসদকে গ্রেফতার করতে পারবে না এজেন্সি।  অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘রক্ষাকবচ’ প্রাপ্তি নিয়ে মন্তব্য করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

আরও পড়ুনঃ মোদী সরকার শুধু মন্দির বানায় না, অধিবেশনে চাঁদ-সাফল্য নিয়ে বিরোধীদের জবাব দিলেন সুকান্ত

ঠিক কী বলেছেন সুকান্ত? বালুরঘাটের সাংসদ মনে করেন, আদালতের কাছে তথ্যপ্রমাণ সবই আছে কিন্তু তাঁরা কেন কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না নিয়ে ধন্ধ আছে। তিনি বলেন, “আদালতের একেকটা স্তর একেক রকম রায় দিচ্ছে। এর আগে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেছিলেন মুখবন্ধ খামে সব মহাপুরুষদের নাম আছে। কারা সেই মহাপুরুষ আমরা জানতে চাই।”

অভিষেকের 'রক্ষাকবচ' প্রাপ্তি নিয়ে বিচারব্যবস্থাকেই কাঠগড়ায় তুললেন সুকান্ত!
অভিষেকের ‘রক্ষাকবচ’ প্রাপ্তি নিয়ে বিচারব্যবস্থাকেই কাঠগড়ায় তুললেন সুকান্ত!

অন্যদিকে, সংসদের বিশেষ অধিবেশনে পাস হয়েছে মহিলা সংরক্ষণ বিল। লোকসভার পর বৃহস্পতিবার রাজ্যসভাতেও পাস হয়ে গিয়েছে। এবার রাষ্ট্রপতি সই করে দিলেই আইনে পরিণত হবে এই বিল। কিন্তু, সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগ। সংসদে যখন এই বিল পাস হছিল তখন ভোটাভুটির সময় নাকি তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন না। সুকান্ত বলেছেন, “নতুন সংসদ ভবনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় উপস্থিত ছিলেন। যখন সংবিধান আর কয়েন দেওয়া হচ্ছিল তিনি কাকলি ঘোষ দস্তিদারের পাশেই বসে ছিলেন। কিন্তু বিল পাসের ভোটাভুটির আগেই তিনি পালিয়ে যান!”

অভিষেকের 'রক্ষাকবচ' প্রাপ্তি নিয়ে বিচারব্যবস্থাকেই কাঠগড়ায় তুললেন সুকান্ত!

অভিষেকের ‘রক্ষাকবচ’ প্রাপ্তি নিয়ে বিচারব্যবস্থাকেই কাঠগড়ায় তুললেন সুকান্ত!

অভিষেকের 'রক্ষাকবচ' প্রাপ্তি নিয়ে বিচারব্যবস্থাকেই কাঠগড়ায় তুললেন সুকান্ত!
অভিষেকের ‘রক্ষাকবচ’ প্রাপ্তি নিয়ে বিচারব্যবস্থাকেই কাঠগড়ায় তুললেন সুকান্ত!

সঙ্গে তিনি যোগ করেছেন, “যারা নারী সুরক্ষা নিয়ে এত বড় বড় কথা বলে, যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মহিলা। তাঁরা ভোটের আগেই চলে গেলেন কেন? আর আমাদের রাজ্যে কিন্তু নারীদের অবস্থা ভালো নয়। নারী নির্যাতনে আমাদের রাজ্য কিন্তু প্রথমে রয়েছে। রাজ্যকে গোলা বারুদের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।”