নজরবন্দি ব্যুরো: জল্পনায় ইতি টানলেন শতাব্দী, অভিষেকের সঙ্গে সাক্ষাতের পরই মত বদল। জল্পনায় ইতি টানলেন শতাব্দী, অভিষেকের সঙ্গে সাক্ষাতের পরই মত বদল। শুক্রবার সন্ধ্যায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসে যান বেসুর সাংসদ শতাব্দী রায়। দীর্ঘ আলাপ-আলোচনার পর আর অভিমানের লেশমাত্র নেই।
আরও পড়ুনঃনবম দফার বৈঠকও ব্যর্থ, সমাধান না মেলায় কৃষি বিলে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চান কৃষকরা।
আলোচনার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বললেন, ”আমার যা অভিযোগ, সমস্যা ছিল, তার সবটা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েছি। উনি সবটা দেখবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।” এরপরই দিল্লি যাওয়ার প্রশ্ন উঠতেই দিল্লি যাচ্ছেন না বলেই এদিন তিনি এদিন জানান। উল্লেখ্য গতকালই দলের প্রতি নানা অভিযোগ নিয়ে এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ খোলেন সাংসদ ওরফে অভিনেত্রী শতাব্দী রায়। তারপরই আজ তাঁর দিল্লি যাওয়ার সম্ভবনা তীব্র হয়ে ওঠে।
তারপরই শুক্রবার সন্ধ্যে তখন সাড়ে ৬টা পেরতেই দলের যুব সভাপতি তথা শীর্ষ নেতৃত্বের অন্যতম অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্যামাক স্ট্রিটের অফিসের সামনে দেখা গিয়েছিল শতাব্দী রায়, কুণাল ঘোষকে। বোঝা গেল, শতাব্দী-অভিষেকের সাক্ষাৎ করানোর অন্যতম কাণ্ডারি কুণাল ঘোষই। সেখানে প্রায় আধঘণ্টা তিনজনের মধ্যে আলাপ-আলোচনা হয়। সেখান থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের শতাব্দী রায় জানান যে সাংসদ হিসেবে কাজের ক্ষেত্রে তিনি যে যে সমস্যার মুখে পড়েছিলেন, তা বিস্তারিত জানিয়েছেন দলের অন্যতম শীর্ষ নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
জল্পনায় ইতি টানলেন শতাব্দী, অভিষেকের সঙ্গে সাক্ষাতের পরই মত বদল। পাশাপাশি তিনি দিল্লিতে যাওয়ার কর্মসূচী বাতিলেরও কথা বলেন। সূত্রের খবর, শতাব্দীকে শনিবার দিল্লিতে দেখা করার জন্য ডেকে পাঠিয়েছিলেন মুকুল রায়। প্রথমে শতাব্দী নিজে সেখানে যেতে রাজি থাকলেও, অভিষেকের সঙ্গে সাক্ষাতের পরই সিদ্ধান্ত বদল করলেন।