নজরবন্দি ব্যুরো: তোষাখানা মামলায় গত ৫ আগস্ট ফের গ্রেপ্তার হন ইমরান। হাজতবাসের পাশাপাশি পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে ১ লক্ষ টাকার জরিমানাও করা হয়েছিল। এমনকী পাঁচ বছর কোনও নির্বাচন লড়তে পারবেন না তিনি। এই অবস্থায় এখন কারাগারেই বন্দি ইমরান খান।
আরও পড়ুন: কানাডার নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত রাখল ভারত, বিপাকে ট্রুডো সরকার
আর এবার সামনে এলো আরও এক তদন্তের খবর। আর সেই তদন্তে যদি প্রমাণিত হয় যে ইমরান জড়িত আছেন তাহলে পাক আইন অনুযায়ী তাঁর ফাঁসির সাজা হতে পারে। কী সেই অপরাধ? যার তদন্ত করছে পাকিস্তান সরকার। গত ৯ মে জমি কেলেঙ্কারি মামলায় গ্রেপ্তার করা হয় প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীকে।

তাঁর গ্রেফতারিতে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় পাকিস্তান। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে পিটিআই সমর্থকদের। একাধিক সরকারি ভবন, রাওয়ালপিন্ডিতে পাক সেনার সদর দপ্তরে হামলা চালানো হয়। এই ঘটনাতেই প্রাক্তন পাক অধিনায়কের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তোলা হয়েছে। যদিও সেই মামলায় জামিন পেয়েছিলেন ইমরান।
তবে লাহোর পুলিশের এক তদন্তকারি আধিকারিক জানিয়েছেন,” ৯ মে যে বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছিল তাতে ষড়যন্ত্রে জড়িত ছিলেন পিটিআইয়ের নেতা ও সমর্থকেরা। সেদিনের ঘটনা নিয়ে পুলিশ পূর্ণ তদন্ত করেছে। যেখানে প্রমাণ মিলেছে, সামরিক বাহিনীর উপর হামলা ও বিক্ষোভে উসকানি দেওয়ার মদত রয়েছে ইমরান খানের।
ফাঁসির সাজা দেওয়া হতে পারে ইমরান খানকে! বড় বিপাকে কাপ্তান
তদন্তকারী দল তদন্তের কাগজপত্র তৈরি করছে। যা লাহোরের সন্ত্রাসবিরোধী আদালতে জমা দেওয়া হবে”। আর যদি এই মামলায় তিনি দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ ফাঁসির সাজা দেওয়া হতে পারে পিটিআই চেয়ারম্যানকে।