চাকরি দেওয়ার নামে আর্থিক প্রতারণা, গ্রেফতার তৃণমূল বিধায়কের আপ্ত সহায়ক-সহ তিনজন
চাকরি দেওয়ার নামে আর্থিক প্রতারণা, গ্রেফতার তৃণমূল বিধায়কের আপ্ত সহায়ক-সহ তিনজন

নজরবন্দি ব্যুরোঃ সরকারি চাকরি দেওয়ার নামে আর্থিক প্রতারণা। রাজ্য পুলিশের দুর্নীতিদমন শাখার হাতে গ্রেপ্তার নদিয়ার তেহট্টের তৃণমূল বিধায়কের আপ্ত সহায়ক-সহ তিনজন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘির একটি হোটেল থেকে গ্রেপ্তার করা হয় তাদের।

আরও পড়ুনঃ সম্পত্তি গোপন ও কর ফাঁকি! আড়াই বছরের জেল হল বরিস বেকারের

ধৃতদের শনিবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হবে। তেহট্টের বিধায়ক তাপস সাহা। তাঁর আপ্তসহায়ক হিসাবে কাজ করত প্রবীর কুমার কয়াল। চাকরি দেওয়ার নামে প্রবীর আর্থিক দুর্নীতি করত বলে অভিযোগ। শুধু সেই নয়, শ্যামল কয়াল এবং সুনীল মণ্ডল নামে আরও দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে একই অভিযোগ।

চাকরি দেওয়ার নামে আর্থিক প্রতারণা, গ্রেফতার তৃণমূল বিধায়কের আপ্ত সহায়ক-সহ তিনজন

সম্প্রতি চাকরি দেওয়ার নাম করে ১৬ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগ ওঠে তেহট্টের বিধায়কের বিরুদ্ধে। অভিযোগ জানিয়ে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে পাঠানো তিনটি চিঠির একটি পলাশিপাড়া বিধানসভা এলাকা থেকে একটি তেহট্ট বিধানসভা এলাকা এবং অপরটি করিমপুর এলাকা থেকে পাঠানো হয়।

চাকরি দেওয়ার নামে আর্থিক প্রতারণা, গ্রেফতার তৃণমূল বিধায়কের আপ্ত সহায়ক-সহ তিনজন

চাকরি দেওয়ার নামে আর্থিক প্রতারণা, গ্রেফতার তৃণমূল বিধায়কের আপ্ত সহায়ক-সহ তিনজন

চাকরি দেওয়ার নামে আর্থিক প্রতারণা, গ্রেফতার তৃণমূল বিধায়কের আপ্ত সহায়ক-সহ তিনজন

যদিও নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগই উড়িয়ে দিয়েছিলেন বিধায়ক। আপ্ত সহায়ক এবং তাঁর সঙ্গীরা গ্রেপ্তার হওয়ার পরই বিধায়ক দাবি করেছেন প্রবীর কয়ালের সঙ্গে কোনও সম্পর্কই ছিল না তাঁর। যদিও ২০১৬ সাল থেকেই বিধায়কের আপ্ত সহায়ক হিসেবে কাজ করছিলেন প্রবীর। তাঁর মাধ্যমেই আর্থিক লেনদেন হত বলেই অভিযোগ অভিযোগকারীদের৷