সম্পাদকের পাতা

৩০০ সংক্রমণে থালা বাজিয়ে লকডাউন করেছিলেন, ৯০০ মৃত্যুতে বাংলায় জনসভা করছেন মোদি! ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ দ্রুত ছড়িয়ে যাচ্ছে জনমানসে। আগে জানা গিয়েছিলো একের থেকে এক সংক্রমণ ছড়াচ্ছিল এখন দেখতে পাওয়া যাচ্ছে তা একের থেকে অগণিত ছড়াচ্ছে। অর্থাৎ গোষ্ঠী সংক্রমণ।

একাধিকবার দল বদল ও দল গঠন করেছেন সুব্রত। চিরকাল বাম রাজনীতির বিরুদ্ধে থাকলেও কখনই বাম নেতাদের সাথে তাঁর সম্পর্কের অবনতি হয়নি। দল ছাড়ার শুরু হয় ২০০০ সালে। সেবার কংগ্রেস ত্যাগ করেন সুব্রত। যোগ দেন তৃণমূল কংগ্রেসে।

উত্তরবঙ্গ পুনরুদ্ধারে অস্ত্র অভিষেক, রণকৌশল সাজিয়ে আসরে নামছে তৃণমূল কংগ্রেস। সাম্প্রতিক বিধানসভা নির্বাচনে নিজেকে প্রমাণ করেছেন অভিষেক। বুঝিয়ে দিয়েছেন লম্বা রেসের ঘোড়া।

নন্দীগ্রামে ইন্দ্রপতন অবশ্যম্ভাবী! যেই হারুন না কেন বাংলার রাজনীতিতে ঘটবে ইন্দ্রপতণ। কিন্তু জিতবে কে? সঠিক অর্থে জানা যাবে ২রা মে। কিন্তু এই একমাস যে কাটতে চাইছেনা বাংলার রাজনীতিপ্রিয় মানুষজনের কাছে। তাই ব্যাক্তিগত ভাবে এই প্রতিবেদন লেখার চেষ্টা করছি। যেদিন ভোট গ্রহণ হল

শেষ মুহুর্তে শুভ্রাংশু কে টিপস দিলেন পিতা মুকুল রায়। একই দিনে দুজন লড়ছেন আলাদা কেন্দ্র থেকে। ২০১৭ সালে বিজেপি যোগদানের পর গেরুয়া পালে হাওয়া লেগেছিল, বহু মানুষ মুকুল রায়ের আবহে বিজেপি-তে যোগদান করেছেন।

অর্ক সানা, সম্পাদক(নজরবন্দি): প্রথম বাম শূন্য বিধানসভা, এমন দিন দেখতে হবে কখনও ভাবিনি। ছোটবেলায় বাড়ির বড়রা যখন দেওয়াল লিখতে বেরত তখন পিছনে পিছনে ঘুরতাম...

কোভিড সংক্রমণ, প্রতিকার, প্রতিরোধ ইত্যাদি বিষয়ে যা যা তথ্য বাতাসে ভাইরাসের মতোই ঘুরে বেড়াচ্ছে তা ঠিক কতটা বিশ্বাসযোগ্য আমার জানা নেই। ভারতীয় উপমহাদেশের অবস্থা তো তথৈবচ, ছোট্ট বেলা থেকে শুনছি আমরা তৃতীয় বিশ্বের দেশ।

স্মরনে মহান বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসু, ফাঁসির দিনে না জানা কিছু কথা। লিখেছেন, উপেন্দ্র নাথ বসু। "মজঃফরপুরে আমাদের উকিলদের একটি ছোট্ট আড্ডা ছিল।

প্রধানমন্ত্রী কেন সরাসরি চিনের নাম মুখে নিচ্ছেন না! কি নেপথ্য কাহিনী? ১৫ই আগস্ট, লালকেল্লা থেকে জাতীর উদ্দেশ্যে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সমগ্র বিশ্ব তাকিয়ে ছিল প্রধানমন্ত্রীর ভাষনের দিকে। কারন চিনা আগ্রাসনের মুখে পড়া ভারতের পক্ষ থেকে কড়া বার্তা তথা হুঁশিয়ারি দেবেন তিনি।

২১শে জুলাই ভার্চুয়াল সভার কমেন্ট বক্স বুঝিয়ে দিল ’২১ নির্বাচনে কি ঘটতে চলেছে! ২১ নামটার সাথেই আছে বিপ্লবের গন্ধ। একুশে শুনলে প্রথমেই আমাদের মনে পড়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২১ শে ফেব্রুয়ারির কথা। আর রাজ্যের ক্ষেত্রে মনে পড়ে মমতা বন্দোপাধ্যায় প্রজেক্টেড শহিদ দিবসের কথা।