সম্পাদকের পাতা

স্তিমিত মোদি ম্যাজিক। দিল্লি-বিহার বুঝিয়ে দিল '২১ নির্বাচনে কি ঘটবে রাজ্যে! নির্বাচন পূর্ববর্তী জনমত সমীক্ষা ইঙ্গিত দিয়েছিল বিহারে পরাজিত হতে পারে এনডিএ তথা বিজেপি এবং জেডিইউএর জোট।

শুভেন্দু অধিকারী বিধানসভা নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন তাঁর চেনা এবং জেতা আসন নন্দীগ্রাম থেকে। হাফ লাখ ভোটে হারাবেন, চ্যালেঞ্জ করেছেন একদা দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে। কিন্তু কোন অঙ্কে?

২১শে জুলাই ভার্চুয়াল সভার কমেন্ট বক্স বুঝিয়ে দিল ’২১ নির্বাচনে কি ঘটতে চলেছে! ২১ নামটার সাথেই আছে বিপ্লবের গন্ধ। একুশে শুনলে প্রথমেই আমাদের মনে পড়ে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২১ শে ফেব্রুয়ারির কথা। আর রাজ্যের ক্ষেত্রে মনে পড়ে মমতা বন্দোপাধ্যায় প্রজেক্টেড শহিদ দিবসের কথা।

প্রধানমন্ত্রী কেন সরাসরি চিনের নাম মুখে নিচ্ছেন না! কি নেপথ্য কাহিনী? ১৫ই আগস্ট, লালকেল্লা থেকে জাতীর উদ্দেশ্যে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সমগ্র বিশ্ব তাকিয়ে ছিল প্রধানমন্ত্রীর ভাষনের দিকে। কারন চিনা আগ্রাসনের মুখে পড়া ভারতের পক্ষ থেকে কড়া বার্তা তথা হুঁশিয়ারি দেবেন তিনি।

বঙ্গ রাজনীতির চানক্য মুকুল রায় কি ফিরছেন তৃণমূলে? কিছুটা ইঙ্গিত দেওয়ার চেষ্টা করেছি এই লেখার আগের দুটো পর্বে। আজ তৃতীয় অর্থাৎ শেষ পর্ব। ফেরা যাক প্রসঙ্গে, মনে রাখতে হবে কোন দলের হাতে ক্ষমতা আসতে গেলে লাগে জন সমর্থন, পশ্চিমবঙ্গে সরপঞ্জ না থাকলেও এলাকার দাদা বাম-তৃনমূল সব আমলেই দেখা যায়। দাদারা জামা বদলে ফেললেই ক্ষমতার হস্তান্তর। নতুন ভোটার গজিয়ে ক্ষমতাসীন দলকে হারানো যায়না, বরং পুরোনো ভোটাররা মন পরিবর্তন

দূর্নীতি মুক্ত বাংলা এবং বিজেপি। জনগনের কল্যান বা দলীয় আদর্শের চেয়ে বর্তমান রাজনীতিতে প্রাধান্য পাচ্ছে সুবিধাবাদ। আদর্শ? বালাই ষাট! যাই হোক রাজ্য রাজনীতিতে এই দলবদল অর্থাৎ আয়ারাম গয়ারাম রাজনীতির শুরু হয় কমবেশি ২০১০ সাল থেকে যা এখন বাঙালির মাছ ভাত খাওয়ার মতই হয়ে গেছে।

ণমূলে ফিরছেন মুকুল রায়? বিজেপি ব্যাবহার করলেও সম্মান দিচ্ছে না? গত কয়েকদিন ধরেই এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে রাজনৈতিক মহলে। কারন কদিন আগে যা ঘটেছে তাতে সেই সন্দেহই দানা বাঁধতে শুরু করেছিল।

অর্ক সানা, সম্পাদক(নজরবন্দি): প্রত্যেক রাজ্যবাসির অ্যান্টিজেন টেস্ট! মাস্ক না পরলে মোটা ফাইন। সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীই সেই রাজ্যের বাসিন্দাদের জন্যে অনেক কিছু করছেন এই করোনার আবহে...

মরণ বাঁচন শেষ ম্যাচে প্লে অফে পৌঁছতে ভরসা সেই রাসেল। হারলে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়। জিতলে পৌঁছানো যেতে পারে প্লে অফ এ। নিজেদের শেষ ম্যাচে পৌঁছে গেলেও মুম্বই ও চেন্নাই ছাড়া এই দোলাচালে ভাসছে আইপিএল এর বাকি ৬ টি টিমই। যার প্রথম জন নক আউট এ পৌঁছে গেছে ও দ্বিতীয় জন বাদ হয়ে খেলে।

৩৪ বছরের জমানা শূন্যতে পৌঁছে গেছে ২০২১ সালে। যার ধারাবাহিকতা বজায় থাকল আজ ফলাফল বের হওয়া ৩টি উপনির্বাচনেও। আজ দিনভোর NOTA-র সাথে লড়ল বামফ্রন্ট। শেষে জয়ীও হল।